আমাদের দেহের প্রয়োজনীয় একটা জিনিস হলো দাত। কথায় আছে সুস্থ দেহে সুন্দর হাসি। আর সুন্দর  হাসির জন্য প্রয়োজন সুস্থ ও ঝকঝকে দাঁত। কারণ আমরা যখন কথা বলি তখন সবার চোখ আমাদের মুখ ও দাঁতের ওপর পড়ে। তাই আমাদের দাঁত সুস্থ ও ঝকঝকে রাখার প্রয়োজন অপরিসীম।



দাঁত সুস্থ ঝকঝকে রাখার উপায়?

১.আমাদের নিয়মিত ব্রাশ করতে হবে যেমন। রাতে ঘুমানোর আগে আর সকালে খাবার পর। এতে করে আমাদের দাঁতে ময়লা অর্থাৎ খাবারের কণা জমবে না। আবার ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে আমাদের দাত বেঁচে যাবে।  ফলে যেমন আমাদের দাঁত সুস্থ থাকবে সাথে ঝকঝকে থাকবে।

২.নরম জাতীয় ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে কারণ শক্ত জাতীয় ব্রাশ ব্যবহার করলে দাঁতের এনামেল ডেনটিন ক্ষয় হয়ে যায়। ফলে দাঁতের সাদা অংশ ক্ষয় হতে দাতের উজ্জ্বলতা হারায়।

৩.নিয়মিত পান, বিড়ি, সিগারেট খাওয়ার বদ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। কারণ এগুলো দাঁতের উপরের দাগ সৃষ্টি করে ও দাঁত নষ্ট করে ফেলে।

৪.তিন মাস পর পর ব্রাশ চেঞ্জ করতে হবে

৫.পুষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কারণ পুষ্টি জাতীয় খাবার দাঁতকে যেমন সুস্থ রাখে তেমন দাঁতকে সাদা ঝকঝকে করতে সাহায্য করে।

৬.প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কারণ পানি পান করার ফলে দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে যে ময়লা জমে তা পানির সাথে বের হয়ে যায়। আর 

বেশি পানি পানের ফলে আমাদের মুখের মধ্যে অধিক পরিমাণে স্যালাইভা তৈরি হয়। যা আমাদের মুখ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

৭.খাবার খাওয়ার পর মুখে পানি নিয়ে এক মিনিট ধরে কুলকুচি করতে হবে।


৮.মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। অবশ্যই অ্যালকোহলমুক্ত মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।

৯.খাবারের পর দাঁতের ফাঁকে খাবার আটকে থাকলে, কুলকুচি মাধ্যমে যদি বের না হয়। সেক্ষেত্রে ডেন্টাল ফ্লসিং ব্যবহার করতে হবে।

১০. ৬ মাস পরপর চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।  দাঁত সুস্থ রাখতেও ঝকঝকে করতে স্কেলিং এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।6 মাস পরপর চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।  দাঁত সুস্থ রাখতেও ঝকঝকে করতে স্কেলিং এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।

চিকিৎসা বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কল করুন 01650198767

তথ্যসূত্র: এম,আই ডেন্টাল কলেজ

ফেসবুক: Mi Dental Care

Post a Comment

Previous Post Next Post